অনুসন্ধিৎসা

আমাদের প্রতিটি বৃক্কের ওপরে একটা করে adrenal gland থাকে। এই adrenal gland এর বাইরে হলুদ বর্ণের অংশকে বলে adrenal cortex। আর এই adrenal cortex  থেকে তিন ধরনের হরমোন ক্ষরিত হয়। তার মধ্যে নিঃসৃত androgen হরমোন হলো- dehydroepiandresterone ( DHEA)।স্বাভাবিক অবস্থায় মানুষের দেহে adrenal cortex থেকে নিঃসৃত এই androgen এর প্রভাব ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবে শৈশবে নিঃসৃত adrenal androgen এর জন্য পুরুষ যৌণ অঙ্গের বিকাশ ঘটে। দেখা গেছে, স্ত্রীলোকের দেহে adrenal androgen প্রভাব বিস্তার করে। একেই adrenigenital syndrome বলে। এই রোগে স্ত্রীলোকের দেহে পুরুষালি ভাব দেখা যায়, যেমন - মেয়েদের দেহে লোমের আধিক্য , বলবান ‌পেশী। এই হরমোন এর কারণেই স্ত্রী শিশুদের যৌনাঙ্গের অস্বাভাবিক অবস্থার সৃষ্টি হয়। ভ্রূণ অবস্থায় androgen এর অধিক পরিমাণ ক্ষরণ ঘটলে একই মানবদেহে স্ত্রী ও পুরুষের যৌনলক্ষণ প্রকাশ পায়। 

তার কারণ হলো, কিছুক্ষণ স্থায়ী হয় এমন শব্দ ( যে শব্দ উৎপন্ন হয়েই শেষ হয়) আমাদের কানে এসে পৌঁছালে মস্তিষ্কে তার রেশ 1\10সেকেন্ড স্থায়ী থাকে।এই সময়কে বলে presistence of hearing। এই 1\10 সেকেন্ড সময়ের মধ্যে যদি অনেকগুলো একইরকম শব্দ আমাদের কানে এসে পৌঁছালে, সেগুলোকে আমরা আলাদাভাবে শুনতে পাই না। তাই কিছুক্ষণ স্থায়ী শব্দের প্রতিধ্বনি (Echo) শুনতে হলে আসল শব্দ ও reflected শব্দের মধ্যে কমপক্ষে 1\10 সেকেন্ড সময়ের ব্যাবধান চাই। আরো বুঝিয়ে বলে শ্রোতার থেকে reflector অর্থাৎ যাতে শব্দ প্রতিফলিত হবে 16.5 মিটার বা 54 ফুটের কম দূরত্বে থাকলে শব্দ reflector পর্যন্ত পৌঁছে আবার শ্রোতার কাছে ফিরে আসতে 1\10 সেকেন্ডের কম সময় নেয়। তখন আসল শব্দ ও reflected শব্দকে একই শব্দ বলে মনে হয় অর্থাৎ প্রতিধ্বনি( Echo) শোনা যায় না। সাধারণ মাপের ঘরের মধ্যে কোনো শব্দ করলে সেই শব্দ প্রতিফলিত হতে অনেক কম সময় নেয় এবং আসল শব্দ ও প্রতিফলিত শব্দকে আমরা একই শব্দ ভেবে থাকি। অপরদিকে দুটো পাহাড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে শব্দ করলে ওই শব্দ পাহাড় দুটো থেকে বারবার প্রতিফলিত হলে আমাদের কানে এসে পৌঁছায়। ফলে আমরা অনেকগুলো প্র...

রকেটের মধ্যে একটি দহন কক্ষ( fire chamber) থাকে। এই দহন কক্ষে তরল গ্যাসোলিন ও তরল অক্সিজেনের মিশ্রণকে জ্বালানি হিসেবে রাখা হয়।যান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় এই জ্বালানিতে আগুন দিলে উচ্চচাপের গ্যাস সৃষ্টি হয়।এই গ্যাস রকেট এর নিচের দিকে একটি সরু জলের মধ্যে দিয়ে তীব্র বেগে বেরিয়ে আসে এবং তারফলে নিম্নমুখী একটি প্রচন্ড বলের সৃষ্টি হয়। এটি ক্রিয়া বল। এরপর এই ক্রিয়া বলের উপর প্রতিক্রিয়া বলের সৃষ্টি হয় তারফলে রকেট তীব্রবেগে মহাকাশে পাড়ি দেয়। অপরদিকে জেট প্লেনের দহন কক্ষে জ্বালানি ভরা থাকে। Stratosphere থেকে ঐ দহন কক্ষে বায়ু প্রবেশ করে। জ্বালানিতে আগুন ধরলে উৎপন্ন গ্যাস জেট বিমানের পিছন দিক দিয়ে তীব্র বেগে বেরিয়ে আসে। এটি ক্রিয়া বল। এই ক্রিয়া বলের উপর বিপরীত প্রতিক্রিয়া বল সৃষ্টি হয়। আর উল্লেখ্য যে জেট প্লেন stratosphere থেকে অক্সিজেন সংগ্রহ করে তার জ্বালানি নিরন্তর জ্বলন্ত রাখে। তাই জেট প্লেন মহাশূন্যে পাড়ি দিতে পারেনা কেন কি সেখানে অক্সিজেন অনুপস্থিত। অন্যদিকে দহন সাহায্যকারী প্রয়োজনীয় অক্সিজেন রকেটের মধ্যে থাকায় রকেটকে stratosphere এর অক্সিজেনের উপর নির্ভর করতে হয় না। এজন্য রকে...

হাতি গায়ে ধুলো মাখলে তার গা ও ধুলোর মাঝে একটা বায়ুস্তর তৈরি হয়। আর বায়ু তাপের কুপরিবাহি বলে হাতির শরীরের যে তাপ সেটা বায়ুর স্তর ভেদ করে বাইরে যেতে পারেনা । ফলে হাতির দেহ উষ্ণই থাকে। তাই হাতি শীতকালে গায়ে ধুলো মাখে। এই একই কারণে শীতের দিনে পাখির তাদের পালক ফুলিয়ে রাখে যাতে পালকের ফাঁকে ফাঁকে থাকা বায়ু ভেদ করে পাখির দেহের তাপ বাইরে বেরিয়ে না যায় ।

আমরা যখন শারীরিক পরিশ্রম করি তখন আমাদের দেহ দুধরনের হরমোন উৎপাদন করে। সেগুলি হলো (১) Adrenaline or epenephrine (২) Noradrenaline or norepenorepine hormone। এই উভয় হরমোন দুধরনের receptors এর মাধ্যমে, যেমন alpha এবং beta অ‍্যাড্রিনার্জিক receptors এর মাধ্যমে  তাদের কাজ সম্পন্ন করে  ও ফ্যাট এর ভাঙন ঘটায়। কিন্তু beta receptors যেভাবে অধিকতর ও দ্রুত হরমোন কে উদ্দীপিত (stimulate) করতে পারে ফ্যাট এর ভাঙন ঘটানোর জন্য , alpha receptors সেভাবে প্রতিক্রিয়া করে না।তাই এরফলে ফ্যাট এর ভাঙন  ও ধীরে ধীরে হয়। তাই স্বভাবতই এই দুটি receptors এর অনুপাত ই নির্ধারণ করে ফ্যাট এর ভাঙনের হার। আমাদের মুখের, বুকের , হাতের ইত্যাদি ফ্যাট কোশে beta receptors বেশি থাকে alpha receptors এর তুলনায় । তাই এইসব জায়গার ফ্যাট এর  ভাঙন তাড়াতাড়ি  সহজে ঘটে। আবার অন্যদিকে আমাদের পেট, হিপ (hip), ও থাই ( thigh) এইসব জায়গায় alpha receptors বেশি থাকে beta receptors এর তুলনায়। এরজন্যে এইসব জায়গার ফ্যাট এর ভাঙন ধীরে ধীরে  ও কষ্টসাধ্য হয়।

পেঙ্গুইনদের মধ্যে বৃহত্তম হলো এম্পায়ার পেঙ্গুইন । এরা বরফ ও জলে দুই জাইগাতেই থাকে।শীতকালে যখন Antarctica তে প্রবল শীত ও অন্ধকার নেমে  আসে , তখনই এরা ডিম পাড়ে। এরা শুধুমাত্র একটাই ডিম পাড়ে। ডিম পাড়ার পরে মেয়ে পেঙ্গুইন খাবারের খোঁজে দূরের সমুদ্রে চলে যায়। পুরুষ পেঙ্গুইন ওই ডিম এ তা দেয়। পুরুষ পেঙ্গুইন তার দু পায়ের  সঙ্গেএকটি চামড়ার ভাঁজের নিচে ডিম টাকে ধরে রাখে । আর এই ডিম এ তা দেওয়ার সময় হলো প্রায় দু মাস। এইসময় পুরুষ এম্পায়ার পেঙ্গুইন অনেকে একসঙ্গে জড়াজড়ি করে থাকে। অনেকদিন ধরে কিছু না খাওয়ার ফলে এদের ওজন কমে যায়। কিন্তু ডিম ফুটতে বেরোনো বাচ্চাকে খাওয়ানোর দায়িত্ত্ব পুরুষ পেঙ্গুইন নেয়। তারপর মা ও বাবা দুজনেই বাচ্চাকে বড় করার দায়িত্ব নেয়। গ্রীষ্মের মাঝামাঝি সময়ে বরফ টুকরার ওপর বাচ্চা পেঙ্গুইন রা চড়ে বসে এবং তখন  তারা প্রথম জলের সংস্পর্শে আসে।তখন তারা সমুদের জলে থাকা বিভিন্ন প্রাণীদের ধরে খেতে শেখে।

উত্তর আমেরিকা মহাদেশের পশিমের পার্বত্য অঞ্চলের ( cordilera) ক্যালিফোর্নিয়ার দক্ষিণ- পূর্ব অংশের এই উপত্যকা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৯০ মিটার নিচু। তাই এই অঞ্চলের যে জল পাওয়া যায় তাতে লবনতা এত বেশি যে এখানে কোনো জীব বেঁচে থাকতে পারে না ।এই গভীর উপত্যকা মৃত্যু উপত্যকা নামে পরিচিত। এই উপত্যকা উত্তর আমেরিকা র সবচেয়ে উষ্ণতম স্থান। এখনকার উষ্ণতা ৫৬°c। এবং পশ্চিম গোলার্ধে সবচেয়ে নিম্নতম স্থান ।

অনেকদিন পড়ে থাকা নারকেল তেল বা সর্ষের তেলের গন্ধ শুঁকলে আমরা একটা আলাদারকমের গন্ধ পাই। সেটাকে আমরা বলি তেলচিটে গন্ধ। এই গন্ধ হয় তেলের সঙ্গে বাতাসের অক্সিজেনের বিক্রিয়ায় তৈরি হওয়া কিছু যৌগের জন্য । আসলে এই ঘটনা একধরনের জারণ।অবশ্য বাতাসের জলীয় বাষ্পও তেলের সঙ্গে বিক্রিয়া করে এবং তা থেকে উৎপন্ন পদার্থ তেলচিটে গন্ধের জন্য দায়ী। • কোনো কোনো ফল যেমন আপেল , ডাব কেটে রাখলে কিছুক্ষণের মধ্যে তার কাটা অংশে বাদামি ছোপ  পড়ে। আসলে এটি ফলের মধ্যে থাকা কিছু জৈব যৌগের জারণ। অনেকসময় ফলের মধ্যে থাকা কিছু উৎসেচক ( enzyme) অক্সিজেনের সাহায্যে বিশেষ কিছু জৈব যৌগ এর জারণ ঘটায় তার ফলেই ওই বাদামি রং এর ছোপ পড়ে।

পায়রা একটি জনপ্রিয় গৃহপালিত পাখি।এই পায়রা Cordata পর্বের অন্তর্গত। এর বৈজ্ঞানিক নাম Columba Livia Domestica।বহু প্রাচীনকালে পায়রা বার্তাবহ হিসেবে ব্যাবহার করা হতো। কারণ এটি বহুদূর অবধি উড়ে যেতে পারতো ও যথাস্থানে বার্তাকে পৌঁছে দিতে। পায়রা বহুদূর অবধি উড়তে পারে তার বিশেষ একটা কারণ আছে। তা  হলো পায়রার ফুসফুসের সঙ্গে ৯টি বায়ুথলি বা এয়ার স‍্যাক ( air sac) যুক্ত থাকে। বায়ুথলী গুলি বায়ুপূর্ণ থাকায় পায়রার দেহকে হালকা এবং ওড়ার সময় পায়রা কে অক্সিজেন সরবরাহ করে। যার ফলে পায়রা সহজে ক্লান্ত হয়না ও বহুদূর অবধি যেতে পারে।

Dry ice আসলে কার্বন ডাইঅক্সাইডএর কঠিন রূপ।৩১°c উষ্ণতার নিচে প্রায় ৬০ বায়ুমণ্ডলীয় চাপে ( সাধারণ বায়ুমণ্ডীয় চাপের ৬০ গুন) গ্যাসটি বর্ণহীন তরলে পরিণত হয়। ৩১°c তাপমাত্রার উপরে থাকলে যতই চাপ প্রয়োগ করা হোক না কেন কার্বন ডাই অক্সাইড তরলে পরিণত হয় না।একই কার্বন  ডাই অক্সাইড এর সংকট উষ্ণতা ( critical temperature) বলে। সব গ্যাস এর নির্দিষ্ট সংকট তাপমাত্রা থাকে । তার নিচে এনে চাপ দিলে তবেই গ্যাস টি তরল হয়। এবার এই তরল কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাসকে  স্টিলের সিলিন্ডারে ভর্তি করে রাখা হয়।সিলিন্ডার থেকে কোনো পাত্রে ঢাললে এই তরল ফুটতে শুরু করে এবং অত্যন্ত দ্রুত বাষ্প হতে থাকে।এর তাপমাত্রা হঠাৎ কমে যায় এবং তরলটির বেশিরভাগ অংশ সাদা বরফের মতো কঠিন পরিণত হয়। এর তাপমাত্রা বরফের থেকে অনেক কম ( বরফের ০°c , কঠিন কার্বন ডাই অক্সাইড এর -৭৮°c )। সাধারণ উষ্ণতায় বা সামান্য তাপ দিলেই কঠিন বরফ তরলে পরিণত না হয়ে  সরাসরি গ্যাস এ পরিণত হয়। তরল হোয় না বলে এর সংস্পর্শে কোনো কিছু এলে সেটি ভেজে না । তাই একে শুষ্ক বরফ বা dry ice বলে। এইটি হিমায়করুপে ( refrigerant) ব্যাবহার করা হয়।এবং আমরা ফিল্ম...

অতিরিক্ত পরিশ্রমের সময় পেশিকোশে অক্সিজেনের অভাবে সন্ধান প্রক্রিয়ায় ল‍্যাকটিক অ‍্যাসিড জমা হলে পেশির ক্লান্তি ঘটে। কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিলে ল‍্যাকটিক অ‍্যাসিড দূরীভূত হয় ও তখন পুনরায় স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসে। • সন্ধান প্রক্রিয়া :-সন্ধান প্রক্রিয়া একটি শ্বসন প্রক্রিয়া।  গ্লু্ল      যেখানে গ্লুকোজ অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে ব্যাক্টেরিয়া , ইস্ট জাতীয় ছত্রাকের দেহে আংশিকভাবে জাড়িত হয়ে বিভিন্ন জৈব যৌগ(ইথাইল অ্যালকোহল, লাক্টিক অ্যাসিড, অ‍্যাসেটিক অ্যাসিড) সৃষ্টি করে । • সন্ধানের প্রকারভেদ :- জীবাণু ও ছত্রাকের প্রকৃতি অনুসারে সন্ধান বিভিন্ন প্রকার, যেমন- কোহোল সন্ধান, ল‍্যাকটিক সন্ধান, অ্যাসিটিক অ্যাসিড সন্ধান।

হাঁ বিষয়টা সত্যি! মৌনালয়া আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের একটি সক্রিয় অগ্নেয়োগিরি। এর মোট উচ্চতা সমুদ্র তলদেশ থেকে ৯,১৭০মিটার।এর মধ্যে ৫,০০০মিটার রয়েছে সমুদ্রপৃষ্ঠের নিচে আর বাকি ৪,১৭০ মিটার রয়েছে সমুদ্রপৃষ্ঠের উপরে( মাউন্ট এভারেস্ট এর উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮,৮৪৮ মিটার)। তাই মোট উচ্চতার বিচারে মৌনালোয়ার উচ্চতা বেশি। কিন্তু পৃথিবীরস্থলভাগের উচ্চতা মাপা হয় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে। তাই মাউন্ট এভারেস্ট পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ।

আজকের দিনে সবচেয়ে প্রচলিত  সর্বাধিক ব্যবহৃত অ্যাপ টি হলো Whatsapp। বর্তমান ভারতে ৪০ কোটির বেশি মানুষ এই social messaging appটি  use করে থাকে। কিন্তু এখন একটি ছোট misscall দিয়ে এই অ্যাপ টিকে হ্যাক করা হচ্ছে একটি spyware স্টওয়্যারের মাধ্যমে।এই সটওয়্যারটি আমাদের ফোন এর যাবতীয় তথ্য হ্যাক করতে পারে দুর থেকেই। WhatsApp San Francisco এর একটি একটি ফেডারেল কোট এ বলেছে যে ইজরায়েলি নজরদারি সংস্থা nso Group WhatsApp server কে ব্যাবহার করে সারাদুনিয়ার প্রায় ১৪০০ কোটি লোকের নজরদারি করেছে।এই নজরদারি Pegasus software  Dara হয়েছে যেটা nso Group বানিয়েছে। বিশেষত যাদের উপর নজরদারি হয়েছে তাদের মধ্যে সাংবাদিক, উকিল ও মন্ত্রী। • Pegasus software কিভাবে কাজ করে? এটি একটি sophisticated software। এটি ইজরায়েলি  সিকুরিটি কোম্পানি nso group নজরদারির জন্য develop করেছিল। Q suite এবং trident নামেও এটি পরিচিত । পূর্বে এই spyware targeted persion কে ফোন এ লিঙ্ক পাঠিয়ে দিতেন এবং সেই লিঙ্ক র ক্লিক করলেই সফটওয়ার টি ব্যাক্তির ফোন এ install হয়ে য়েত। কিন্তু বর্তমানে একটি ছোট misscall দ...

সাধারণত স্ত্রী মৌমাছিদের ( শ্রমিক এবং রাণী)হুল থাকে। তাদের এই হুল তাদের শরীরের পিছনের অংশে থাকে। রাণী মৌমাছি হুল ফোটাতে পারলেও তার হুল তুলনামূলক নরম হয় শ্রমিক মৌমাছির তুলনায়। তাই মৌচাকে রক্ষা করার জন্য শ্রমিক মৌমাছি ই হুল ফুটিয়ে থাকে। যখন এই হুল আমাদের শরীরে প্রবেশ করে তখন আমাদের শরীরের মোটা চামড়ায় সেটা আটকে যায় আর মৌমাছি যখন তার হুল টেনে বেরিয়ে আস্তে চায় তখন তার পরিপাক নালী ও বিষ থলি আমাদের চামড়ায় আটকে যায়। আর তাই পরিপাক নালীর অভাবে তারা বেঁচে থাকতে পারে না।  এই মৌমাছির বিষ এ formic acid থাকায় আমাদের অসহ্য জ্বালা র অনুভব হয়। এই জ্বালা থেকে মুক্তির জন্য আমরা সোডা ব্যাবহার করতে পারি তাতে জ্বালা র অনেকতো উপশম হয়।

 কেন কি ইলেকট্রন সবসময় high potential থেকে low potential এর দিকে যায়। তাই যখন পাখি দুটি আলাদা আলাদা তারের উপর পা রাখে তখন ইলেকট্রন high potential থেকে low potential এর দিকে যেতে গিয়ে পাখির শরীর বয়ে যেতে চায় এবং তখন  পাখি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়।

কেন কি cable electric wire এ ইলেকট্রন প্রবাহিত হয় এবং এটি copper coated করা থাকে আর পাখির দেহ বিদ্যুৎ এর সুপরিবাহী নয় । তাই ইলেকট্রন পাখিকে উপেক্ষা করে  ও ক্যাবল ওয়ার এর মধ্যে পাখি পা রাখলে পাখি বিদ্ধুৎস্পৃষ্ট হয় না ।

  কেন কি মাটির মধ্যে থাকা উদ্ভিজ্জ তেল মাটির মূল বেয়ে মাটির নিচে থাকা অন্য বীজ কে জন্মাতে বাধা দেয় । অপর দিকে মাটির মধ্যে থাকা actinomycete ব্যাক্টেরিয়া গাছেদের মূলে geosmin নামে এক রাসায়ানিক পদার্থ ছাড়ে , যেটা আবার বৃষ্টির জল, উদ্ভিজ্জ তেল এর সাথে মিশে একরকমের সোঁদা গন্ধ সৃষ্টি করে।

বৃদ্ধ বয়সে আমাদের চামড়াতে দুরকমেরর প্রোটিন থাকে (১) কোলাজিন (২) ইলাস্টিন । কোলাজিন আমাদের চামড়াকে টানটান রাখে। অপরদিকে ইলাষ্টিন আমাদের চামড়ার স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখে। বৃদ্ধ বয়স এ এই দুটি প্রোটিন বিকল হয়ে যায় তাই আমাদের চামড়া কুঁচকে যায়। আবার অত্যধিক uv রশ্মি র কারণেও এই দুটি প্রোটিন বিকল হয়ে যেতে পারে এর জন্য আমাদের প্রচুর পরিমাণে antioxidants খাবারের মাধ্যমে নিতে হবে । তাছাড়া আমাদের চামড়াকে হাইড্রেট রাখতে হবে।